শিরোনাম
রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখক ফোরামের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত লালমোহনে আধুনিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন রাজশাহীতে বাড়ছে হোটেল-রেস্তোরাঁ, অস্বাস্থ্যকর তেলে ক্যানসারের ঝুঁকি একুশে পদক পাচ্ছেন ‘অভ্র’র মেহেদী হাসান খান কালিগঞ্জে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় ছাত্র শিবিরের বর্ণাঢ্য র‍্যালী শেষ হল নাজিরপুরের ১২ জন শিক্ষকের মাষ্টার ট্রেইনার হওয়ার ট্রেনিং লালমোহনে ফেসবুকে মিথ্যা ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ওয়াজ-মাহফিল নিয়ে কটূক্তি করায় বিএনপি নেতা বহিষ্কার দাউদকান্দি বিএনপির জনসভায় তিতাস থেকে যোগ দিবেন ১০ হাজার নেতাকর্মী বাগাতিপাড়ায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নির্ধারিত গতিসীমায় আপত্তি চালকদের, বিশেষজ্ঞরা দেখছেন জটিলতা

আলোকিত সকাল প্রতিবেদক
প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হার কমানোর চেষ্টায় যানবাহনের সর্বোচ্চ গতিসীমা বেঁধে দেওয়া হলেও এটি বাস্তবায়নে নানা জটিলতা দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।


সবচেয়ে বেশি আপত্তি আসছে মহানগরী আর সিটি করপোরেশন এলাকায় সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতির বিষয়টি নিয়ে। অন্যান্য গাড়ির বেঁধে দেওয়া গতিসীমা কতটুকু মেনে চলা যাবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।


যানবাহনের যে গতিসীমা সরকার ঠিক করে দিয়েছে, বিশেষজ্ঞ ও পরিবহন খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সেটি বিজ্ঞানসম্মত তো হয়ইনি, বাস্তবায়নযোগ্যও নয়।



বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআরটিএর হিসাবে, দেশে নিবন্ধিত ৬০ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৯টি যানবাহনের মধ্যে মোটরসাইকেল ৪৪ লাখ ৮ হাজার ৯২৬টি।


দেশে নিবন্ধিত মোট যানবাহনের মধ্যে ঢাকায় ২১ লাখ ২২ হাজার ৫০১টি। এর মধ্যে মোটরসাইকেলের সংখ্যা ১১ লাখ ৩৫ হাজার ৪৮৪টি।


গত ৭ মে গতিসীমা নির্ধারণের প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকেই এর বিরোধিতা করছেন মোটরসাইকেলের চালকরা। সোমবার বিআরটিএর প্রধান কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করেছেন বাইকাররা।


তারা বলছেন, ঢাকায় ৩০ কিলোমিটার গতিতে মোটরসাইকেল চালানো সম্ভব নয়।


আর প্রকৌশলীরা বলছেন, নিয়মিত কম গতিতে চালালে মোটরসাইকেল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তেলের খরচও বাড়বে।


ঢাকার পশ্চিম ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা হুমায়ুন কবির ইয়ামাহা ব্র্যান্ডের আরওয়ানফাইভ মডেলের মোটরসাইকেল চালান। ১৫৫ সিসির এই মোটরসাইকেলে ছয়টি গিয়ার।


হুমায়ুন বলেন, “আমার বাইক ২ নম্বর গিয়ারে দিলেই স্পিড ৩০ কিলোমিটারের ওপরে উঠে যায়। বাকি তিনটা গিয়ার কি আমি বাড়িতে রেখে আসব? পাঁচটির মধ্যে দুই নম্বর গিয়ারে দিয়ে বাইক চালানো যাবে না। আবার ৬ নম্বর গিয়ারে রাখলে স্পিড এমনিতেই ৫০-৬০ কিলোমিটার উঠে যায়। এগুলো যারা করছে তারা বাস্তবতা বোঝে না।”


সার্ভিস লেইনসহ সড়ক ও মহাসড়কের চার বা ছয় লেনবিশিষ্ট ডিভাইডেড সড়ককে নির্দেশিকায় এক্সপ্রেসওয়ে বলা হয়েছে। এ ধরনের সড়কে মোটরযানের সর্বোচ্চ গতিসীমা হবে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার।


সার্ভিস লেইনসহ সড়ক ও মহাসড়কের চার বা ছয় লেনবিশিষ্ট ডিভাইডেড সড়ককে নির্দেশিকায় এক্সপ্রেসওয়ে বলা হয়েছে। এ ধরনের সড়কে মোটরযানের সর্বোচ্চ গতিসীমা হবে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার।


বিষয়টি অবাস্তব ঠেকছে মটোব্লগার নাভিদ ইশতিয়াক তরুর কাছেও।


তার ভাষ্য, “অন্যান্য দেশে একটি সড়কে সব ধরনের যানবাহনের জন্য একই গতিবেগ থাকে। এতে যানবাহনগুলোর মধ্যে ছন্দের পতন ঘটিয়ে দিচ্ছেন। একটা বাইক ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলছে, পেছনের যানবাহন আরও বেশি গতিতে চলবে। এতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় পড়তে পারে।”


জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অটোমোবাইলের ওপর গ্রাজুয়েশন করা একেএম আবিদুর রহমান বর্তমানে মোটরসাইকেলের হেলমেটের ব্যবসা করেন। এর আগে আট বছর সুজুকি বাংলাদেশে কাজ করেছেন তিনি।


আবিদুর বলেন, একটি গাড়ির ইঞ্জিনের ক্ষমতা অনুযায়ী যে গতিতে চলার কথা দীর্ঘ সময় ধরে তার চেয়ে কম গতিতে চললে ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।


“একটি ১৫০ সিসির বাইক ৫ নম্বর গিয়ারে ৩০ কিলোমিটার গতিতে দীর্ঘ সময় চালানো যাবে না। এভাবে চালালে ইঞ্জিনের পিস্টন, ক্রাংকশেফট, গিয়ার মেকানিজম ক্ষতিগ্রস্ত হবে।”


তিনি বলেন, “বাংলাদেশের বেশির ভাগ মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ‘এয়ারকুলড’, বাতাসে ঠান্ডা হয়। দীর্ঘ সময় কম গতিতে বাইক চালালে ইঞ্জিন অস্বাভাবিক গরম হতে থাকবে। ইঞ্জিনের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে অতিরিক্ত তাপমাত্রা।


”যেহেতু ইঞ্জিনটা ধাতব তাই তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়তে থাকায় প্রসারণও বাড়তে থাকে। প্রতিটি এলাইনমেন্টসহ অন্যান্য বিষয়গুলো খুব দ্রুত ক্ষয় হয়ে যাবে।”


কম গতিতে চালানোর কারণে তেল বেশি খরচও হবে বলে তুলে ধরেন তিনি।


“ধরুন একটি মোটরসাইকেল এক লিটার তেলে ৩৫ কিলোমিটার যায়। এটা পাওয়া যাবে ৪৫ থেকে ৫০ কিলোমিটার বা তার চেয়ে বেশি গতিতে চললে। কিন্তু এর চেয়ে কম গতিতে চললে ওই মাইলেজ পাওয়া যাবে না। তখন মাইলেজ নেমে আসবে ২০ থেকে ২৫ কিলোমিটারে।”


বিআরটিএ এক্সপ্রেসওয়েতে ৮০, ৫০ ও ৬০ কিলোমিটার; এ তিন ধরনের গতিসীমা ঠিক করেছে।


>> জাতীয় মহাসড়কে (ক্যাটাগরি এ) ৮০ ও ৫০ কিলোমিটার


>> জাতীয় মহাসড়ক (ক্যাটাগরি বি) ৮০, ৪৫ ও ৫০ কিলোমিটার


>> জেলা সড়কে ৬০, ৪০, ৫০ ও ৩০ কিলোমিটার


>> সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদরের মধ্য দিয়ে যাওয়া জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৪০ ও ৩০ কিলোমিটার


>> উপজেলা মহাসড়কে ৪০ ও ৩০ কিলোমিটার


>> শহর এলাকায় ৪০ ও ৩০ কিলোমিটার


>> গ্রামীণ সড়ক ৩০ কিলোমিটার হবে সর্বোচ্চ গতিসীমা


বাংলাদেশে পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে একপাশে চার লেন, যাত্রাবাড়ী থেকে চিটাগাং রোড পর্যন্ত সড়কটি একপাশে চার লেনের। ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কও এক পাশে দুই লেন। অন্য সড়ক ও মহাসড়কগুলো দুইদিকে এক লেন করে।


চালকরা বলছেন, একপাশে চার লেন এমন সড়কে চার ধরনের গতিতে যানবাহন চলাচল করলে সমস্যা না। তবে দুই লেনের সড়কে এ নিয়ম মেনে চলতে সমস্যা হবে। আবার চার লেনের সড়ক হলেও যানবাহনের চালকরা খুব ঘনঘন লেন পরিবর্তন করেন। ফলে একই সড়কে একাধিক গতিসীমায় গাড়ি চললে জট তৈরি হবে।


পেশাদার মোটরবাইক স্ট্যান্ট মুশফিক হোসেন জেনিথ বলেন, “যে গতি নির্ধারণ করা হয়েছে, দুর্ঘটনার হার বেড়ে যাবে। ৩০ কিলোমিটার গতিতে আপনি চালাচ্ছেন কিন্তু পেছন থেকে বেশি গতির যানবাহন এসে চাপ দিবে। মোটরসাইকেল একটি নির্দিষ্ট লেনে চললে সমস্যা নয়, কিন্তু আমাদের দেশে কোনো যানবাহন নির্দিষ্ট লেন মেনে চলে না।”


কেরানীগঞ্জ-আবদুল্লাহপুর রুটের বাসের চালক মিজানুর রহমান বলেন, “সর্বোচ্চ গতি ৪০ কিলোমিটার করেছে, এই গতিতে বাস চালানো সম্ভব না। রাস্তা ফ্রি থাকলে অন্তত ৬০ কিলোমিটার গতিতে চালাইতে হবে। নইলে যাত্রীরা চিল্লাচিল্লি করে। আর ৪০ কিলোমিটারে চালাইয়া গিয়া সামনে জ্যামে পড়ে থাকলাম। কম স্পিডে আসায় এমনিতেই দেরি হবে, আবার জ্যামের কারণে আরও দেরি হবে।”



বুয়েটের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যানবাহনের জন্য আলাদা লেন ঠিক করে তার গতি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।


“আমাদের এখানে যেটা করা হয়েছে তা বিজ্ঞানসম্মত নয়। আমাদের এখানে লেইনভিত্তিক যানবাহন চলে না। এখানে অনেক জাতীয় মহাসড়ক আছে দুই লেনের। তার মানে এক লেনে চার ধরনের গাড়ি চলে, চার ধরনের গতিসীমা, এটা তো অবাস্তব।”


তিনি বলেন, গতিসীমা নির্ধারিত হয় সড়কের সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। সে হিসেবে এক্সপ্রেসওয়ে করা হয় যানবাহন উচ্চ গতিতে চালানোর জন্য। গ্রামীণ সড়কের কাজ গতি দেওয়া নয়, সেটা প্রবেশগম্যতা নিশ্চিত করবে। সব সড়কে একই ধরনের গতিসীমা দিলে সেই নিয়মটা আর মানা হল না।


“এক্সপ্রেসওয়েতে গতি গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য এখানে ভারি বিনিয়োগ করা হয়। আমাদের এখানে এক্সপ্রেসওয়েতে ৮০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কের সর্বোচ্চ গতিও ৮০ কিলোমিটার করা হয়েছে। আপনি যখন দুটি সড়কেই সর্বোচ্চ গতিসীমা ৮০ কিলোমিটার করবেন, তখন আসলে দুটি সড়কের মধ্যে কোনো ভিন্নতা থাকে না। দুটির ফাংশান যে আলাদা সেটা আপনি ধরলেনই না। গতিসীমা নির্ধারণ বিজ্ঞানসম্মত না, বাস্তবায়নযোগ্যও না।”


দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক এই পরিচালক বলেন, যানবাহনের গতি বাংলাদেশে দুর্ঘটনার মূল কারণ নয়। দুর্ঘটনার কারণ হচ্ছে গতির মধ্যে পার্থক্য।


কোন বাহনের সর্বোচ্চ গতি কত হবে,বেঁধে দিল সরকার


“আপনার সড়কে যদি অদক্ষ, অপ্রশিক্ষিত চালক থাকে, আপনার সড়ক, যানবাহন যদি অনিরাপদ হয় তাহলে সেটি উচ্চগতির সড়কের জন্য অনুপযোগী। গতিকে নিয়ন্ত্রণ না করে সড়কে যা বিশৃঙ্খলা তৈরি করে সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। অনিরাপদ যানবাহন, অপ্রশিক্ষিত চালকদের নিয়ন্ত্রণ করুন, এটা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব বিআরটিএর।”


গতিসীমা পুনর্বিবেচনা করা হবে কি না এমন প্রশ্নে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নূরীর ভাষ্য, গতিসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে।


“প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে মোটরসাইকেলে দুর্ঘটনায় কেউ না কেউ মারা যাচ্ছে। গত মাসেও মারা গেছে দুইশ জন। কেন মারা যাচ্ছে, বেশির ভাগই অতিরিক্ত গতির কারণে। আমরা গতিসীমা বাড়িয়ে দেব, তখন আপনারাই আবার বলবেন মৃত্যু বাড়িয়ে দিলেন।”


সড়কে দুর্ঘটনার জন্য অতিরিক্ত গতি না সড়কের অব্যবস্থাপনা দায়ী-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “সড়ক ব্যবস্থাপনায় কোথায় ত্রুটি আছে আপনারা বলেন। বিআরটিএ, জেলা পুলিশ, মেট্রোপলিটন পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন জেলায় অভিযান চালাচ্ছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মামলা হচ্ছে। ব্যবস্থাপনা আর কিভাবে করব?”



আরও খবর
রাজধানীতে গোলাপি বাসের যাত্রা শুরু

বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫





রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখক ফোরামের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন পরশুরাম উপজেলা শাখার আহবায়ক কমিটি গঠিত।

লালমোহনে আধুনিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন

রাজশাহীতে বাড়ছে হোটেল-রেস্তোরাঁ, অস্বাস্থ্যকর তেলে ক্যানসারের ঝুঁকি

একুশে পদক পাচ্ছেন ‘অভ্র’র মেহেদী হাসান খান

কালিগঞ্জে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় ছাত্র শিবিরের বর্ণাঢ্য র‍্যালী

শেষ হল নাজিরপুরের ১২ জন শিক্ষকের মাষ্টার ট্রেইনার হওয়ার ট্রেনিং

লালমোহনে ফেসবুকে মিথ্যা ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

ওয়াজ-মাহফিল নিয়ে কটূক্তি করায় বিএনপি নেতা বহিষ্কার

দাউদকান্দি বিএনপির জনসভায় তিতাস থেকে যোগ দিবেন ১০ হাজার নেতাকর্মী

বাগাতিপাড়ায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আমতলীতে দুই কেজি গাঁজাসহ দুই বিক্রেতা গ্রেপ্তার

রূপগঞ্জে বায়ু দূষণ বন্ধে অভিযান: ৪ কারখানাকে জরিমানা

শ্রীপুরে সারা বাংলা ৮৮ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ

রায়গঞ্জে স্কুলব্যাগ নয়, শিশু খাদিজার কাঁধে সংসারের বোঝা

নগদ প্রতিনিধির থেকে ৩ লক্ষ টাকা নিয়ে লাপাত্তা প্রতারক সম্রাট

বান্দরবানে ৯ হাজার ৮শত পিস ইয়াবাসহ ১জন আটক

মধ্যনগরে যুবলীগ ও কৃষকলীগ সভাপতি গ্রেপ্তার

ফরিদপুরের হ্যাপি হসপিটালে প্রথমবারের মতো ১৩ মাস বয়সী এক শিশুর পাকস্থলীর ভেতর থেকে একটি রিং সহ দুটি চাবি সফলভাবে অপসারণ

তিতাসে আওয়ামী লীগ নেতার দোকান দখলের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে

নিয়ামতপুরে সহকারী কমিশনারের বাসা লক্ষ্য করে গুলি ঘটনা স্থান পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী জামাই মেলায় মানুষের ঢল

টাঙ্গুয়ার হাওরে পারমিটধারী জেলেদের উপর হামলা

সোনাইমুড়ীর দেবপুর নাইট শর্ট পিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এর উদ্বোধন

ঢাকাস্থ সুনামগঞ্জ ছাত্রকল্যাণ সমিতির সভাপতি নোমান সাধারণ সম্পাদক মুস্তাকিম

মোহনগঞ্জে পুকুর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

গঙ্গাচড়ায় সেনা- পুলিশের যৌথ অভিযানে পরিত্যাক্ত অস্ত্র উদ্ধার

প্রকাশিত হলো এম এম উজ্জ্বলের প্রথম উপন্যাস

শিক্ষার্থীদের নিজেদের চারুকার্যে সজ্জিত বিদ্যালয়,খুশি সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

লালমোহনে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরধরে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম আহত ৪


এই সম্পর্কিত আরও খবর

রাজধানীতে গোলাপি বাসের যাত্রা শুরু

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন সাংবাদিক মনির হায়দার

দেশে আবিষ্কার হচ্ছে নতুন গ্যাসক্ষেত্র

ছিনতাই ঠেকাতে ট্রাফিক সার্জেন্টরা পাবেন স্মল আর্মস

ফ্যাসিস্টের ফেরার চেষ্টায় ঘুচে গেছে বিরোধ, এলো ঐক্য

শেখ হাসিনার ভাষণের প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভ, ভাঙচুর

৩২ নম্বরে আওয়ামী লীগ সন্দেহে নারীসহ দুজনকে গণপিটুনি

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ মুজিবের বাড়ি ভাঙচুরের খবর

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বরের বাড়ি

বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর